5 Easy Facts About ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Described
5 Easy Facts About ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Described
Blog Article
পোকা ও মাকড় দমন : প্রাথমিক অবস্থায় শুরুতে সীমিত সংখ্যক পোকা বা তার ডিমের গুচ্ছ দেখা যায়। নিয়মিত ছাদ বাগান পরীক্ষা করে দেখা মাত্র পোকা বা পোকার ডিমগুলো সংগ্রহ করে মেরে ফেলা ভালো। পাতার নিচে ভাগে পোকামাকড় অবস্থান করে। অনেক ক্ষেত্রে বয়স্ক পাতায় পোকামাকড় বেশি দিন আশ্রয় নেয়। এ জন্য পাতা হলুদ হওয়া মাত্র পাতার বোটা রেখে তা ছেঁটে দিতে হয়। অতি ঝাল ২-৩ গ্রাম মরিচের গুড়া এক লিটার পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন ছেঁকে নিয়ে তাতে ২ গ্রাম ডিটারজেন্ট পাউডার ও এক চা চামচ পিয়াজের রস একত্রে মিশিয়ে ৮-১০ দিনের ব্যবধানে স্প্রে করলে জৈব পদ্ধতি অবলম্বনে গাছকে পোকার হাত থেকে নিরাপদ রাখা যায়। মাইট বা ক্ষুদ্র মাকড় খালি চোখে দেখা যায় না। লিচু, মরিচ, বেগুন, গাঁদা ফুলে মাইটের উপদ্রব বেশি দেখা যায়। মরিচের গুড়া পদ্ধতিতেও এ মাকড় দমন করা যায়। যেহেতু পোকামাকড়ের অবস্থান পাতার নিচে এ জন্য এ অংশ ভালোভাবে স্প্রে করে পোকা দমনে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। কীটনাশক ব্যবহার কালে খেয়াল রাখতে হবে যেন তার টকসিসিটি কম সময় থাকে (ডেকামেথ্রিন দলীয় হতে পারে তবে ইমিডাক্লোরোপ্রিড দলীয় নয়)।
সারি ফসল চাষে ইন-লাইন ড্রিপ টেপের ব্যবহার
কল্পনা রহমান, উপজেলা কৃষি অফিসার, পটিয়া, চট্টগ্রাম ২৫-০৬-২০১৯ ইং
ফল সংগ্রহ: ড্রাগন ফলের কাটিং বা চারা রোপণের এক থেকে দেড় বছর বয়সেই এর ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যে ফল পরিপক্ক হয়। তখন ফল সংগ্রহ করে খাওয়া যায়। প্রতি কেজি ফল বাজারে ৩০০-৪০০ টাকা ধরে বিক্রি হয়। একবার গাছ লাগালে প্রায় ২০ বছর এর ফল পাওয়া যায়।
১)প্রতিটি ছিদ্র উপরে ঢেউ খেলানো খোলামকুচি অথবা বড় পাথরের টুকরো দিতে হবে।
সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন
ন্যাস্টারশিয়াম ফুল গাছের যত্ন এবং বীজ থেকে চারা তৈরীর প্রদ্ধতি
গোড়ায় অতিরিক্ত জল জমে গেলে মূল পচে যায়। এ রোগ হলে মাটির ভিতরে গাছের মূল একটি দুটি করে পচতে পচতে গাছের সমস্ত মূল পচে যায়। গাছকে উপরের দিকে টান দিলে মূল ছাড়া শুধু কান্ড উঠে আসে। তাই জলের পরিমান খেয়াল রাখতে হবে
১২. বর্ষাকালে গোলাপ গাছে ফাঙ্গাস লাগার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত ছত্রাকনাশক আর কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। মাসে ৩ বার পরপর (সাফ, ম্যানসার, ব্যাভিস্টিনের মতো) ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে গাছে।
জাতের মধ্যে রয়েছে ‘আইসবার্গ,’ ‘ইউরোপিয়ানা,’ এবং ‘সানস্প্রাইট।’
২. আঁশের পরিমাণ বেশি থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে, এছাড়া আঁশ শরীরের চর্বি কমায়।
একটি সুস্থ গাছ দেখলেই চেনা যায়। কেনার আগে অবশ্যই গাছটিকে পর্যবেক্ষণ করে দেখতে হবে। যেমন- গাছের পাতায় কোন রোগ পোকার check here আক্রমণ আছে কিনা। গাছের পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে কিনা, এবং গাছে কোনরকম ডাইব্যাক আছে কিনা। এভাবে সবকিছু খেয়াল করে একটি সুস্থ গাছ নিতে হবে।
৫ ফুট) হালকা ছায়ায় বেলে-দোআঁশ মাটিতে গোড়ার দিকের কাটা অংশ পুঁতে সহজেই চারা উৎপাদন করা যায়। ২০ থেকে ৩০ দিন পরে কাটিংয়ের গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে এবং তখন কাটিং মাঠে লাগানোর উপযুক্ত হবে। তবে উপযুক্ত পরিবেশ ও প্রয়োজন অনুযায়ী কাটিং করা কলম সরাসরি মূল জমিতে লাগানো যায়।
আরো পড়ুনঃ জলপাই, রসুন ও মরিচের ঝাল আচার